শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৯

হত্যা করা এ দেশে খুব সহজ কাজ

https://Juwelblog.blogspot.com

আমাদের দেশে যখন কিছু ঘটে। তখনি সুধু আমরা
মাতা-মাতি করি।
পরে আবার সব ভুলে যাই
আমরা আগের ভুল গুলো থেকে শিক্ষা নিতে জানি না,

এইতো কিছু দিন আগে নুসরাত হত্যা নিয়ে হই চই।
সামাজিক যোগাযোগ মাদ্ধমে নানান কথা

কিন্তু পরে ঠিক আদালতে প্রমান করা হলো।
সে আত্ত-হত্যা করছে, বাংলার মানুষ তো সবোই জানে

শিশু তুহিন হত্যা জানি না এত টুকু শিশু কার কি ক্ষতি করলো যে তাকে এতো নিরমম ভাবে হত্যা করতে হলো

হায় রে মানুষ

আবরার হত্যা, আমাদের দেশে এখন সব থেকে আলোচিত বিষয়, আবরার ফাহাদ হত্যা
ফেসবুকে ভারত -বাংলাদেশের চুক্তি নিয়ে মতামত দেয়ার কারনে তাকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।
বাংলার মানুষ তা ভালো ভাবেই জানে

মুন্নি হত্যা, বিশ্বজিৎ হত্যা জানা না জানা কত হত্যা হয়ে জাচ্ছে এই বাংলার বুকে

আবার মামলার রায় দিতে এবং তা কার্যকর করতেই সময় লেগে যায় ১০ বছর 
তত দিনে খুনিরা জাবিন নিয়ে বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেরায়।কত মামলার কাগজ যে ফাইল বন্দি হয়ে আছে তা কে জানে।
এখন তো বাংলার বুকে দিনের বেলায় সবার সামনেও এক জনকে খুন করা যায়।

এখন চলাচল করতেও ভয় লাগে আচমকা
কে কখন এসে কুপিয়ে মেরে ফেলে।
আমরা কিছু দিন পর সব ভুলে জাবো,
ভুলে জাবো আবরার কে, ভুলে জাবো নুসরাত বা তুহিন কে সব ভুলে জাবো

বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন, ২০১৯

দান আমরা কি আসলেই দান মন থেকে করি

https://Juwelblog.blogspot.com
দান এমন একটি এবাদত এই এবাদত মানেই সহযোগিতা করা বা সাহায্য করা কোন এক হাদিসে শুনেছি লোক দেখানো উদ্দেশ্যে লক্ষ টাকা দানের চেয়ে আল্লাহ কে রাজি খুশি করার উদ্দেশ্যে এক টাকা দান করা উত্তম কিন্তু ভাই আমারা লোক দেখানোর উদ্দেশ্য নিয়েই দান করে থাকি প্রমান হলো ফেসবুকে আপলোড করা এই সকল ছবি 
এই ছবি টিতে যতটা সম্ভব দুটি কলা এক ব্যাক্তিকে দিচ্ছে বা দান করছে কিন্তু চার জন ব্যাক্তি হাঁসি মুখে ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করেছে আর ক্যাপশন করছে সুন্দর সুন্দর বক্তব্য আ হা কি সুন্দর পরান জুরিয়ে গেলো ছি ছি ছি আমরা কত নিচেই না নেমে জাচ্ছি জদি সেই মানুষ গুলির আল্লাহ কে খুশি করারর জন্য দান করতো তা হলে এই ভাবে ছবি তুলতো না 
আবার অনেক সময় দেখা জায় নেতারা শিতের চাদর বিতরন করছে আর সুন্দর সুন্দর ছবি তুলছে ছবি দেখার পর মনে একটাই চিন্তা আসে চাদর গুলো তো নেতার টাকায় কেনা নয় তবে সে লোক দেখানোর জন্য ছবি কোন অধিকারে তুলে

সামনে আসছে কুরবানি ঈদ, কোরবানি আল্লাহ কে খুশি করার জন্য দেয়া হয় ।জার সামর্ত আছে সে কোরবানি করে ,আর এই কোরবানির মাংস বিতরনের সময় ও অনেকেই ছবি তোলে ভাই আল্লাহ সব দেখে তাকে তো আর ছবি তুলে দেখাতে হবে না ।তবে কেন এই ছবি তোলা 
আর কিছু ধনি ব্যাক্তি তো গরিব মানুষ কে মানুষ মনেই করে না তাদের দানের সময় চেহারা টি অনেক টা এরখম হয়
তাদের মনে দান করার ইচ্ছে এক দম থাকে না সুধু সম্মানের কথা চিন্তা করে দান করতে বাদ্ধ হয়

বুধবার, ১২ জুন, ২০১৯

আমরা কি মানুষ, মৃত মানুষের সঙ্গেও আমাদের সেলফি নিতে হয়

https://Juwelblog.blogspot.comসেলফি তুলতে গিয়ে প্রায় ২৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।) )
কি বলবো বুঝতেই পারছি না আমরা কত নিচেই না নেমে গেছি লাইক আর কমেন্ট এর জন্য আমরা মৃত মানুষের সাথে ছবি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাদ্ধম গুলোতে দিতে দিধা করি না উপরে যে ছবিটি দেখতে পারছেন এক কুলাঙ্গার সন্তান তার মৃত মায়ের সাথে সেলফি নিয়ে FB তে আপলোড করে পরে সেটি ভাইরাল হয়ে যায় আপনারা দেখে থাকেন আরো কিছু ছবি দিলাম দেখলেই বুঝতে পারবেন আমরা কত নিচে নেমে গিয়েছি 

এই সেলফির কারনে অনেক অঘটন ঘটে প্রতি দিনেই তবু আমরা সাবধান হয়ে যাই না
(( দুর্দান্ত সেলফি তুলতে অনেকেই ব্যাকুল হয়ে থাকেন। আর এ জন্য জীবনের ঝুঁকি পর্যন্ত নেন কেউ কেউ। উড়োজাহাজে, পিচ্ছিল উঁচু পাহাড়ে, জলপ্রপাতের উৎস স্থানসহ বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে সেলফি তোলার খবর প্রায়ই পাওয়া যায় সংবাদমাধ্যমে। ঝুঁকি নিয়ে সেলফি তুলতে গিয়ে গত কয়েক বছরে মৃত্যুর ঘটনাও কম ঘটেনি


ফ্যামিলি মেডিসিন অ্যান্ড প্রাইমারি কেয়ারের এক জার্নালে প্রকাশিত প্রতিবেদনের তথ্য অনুসারে, ২০১১ সালের অক্টোবর থেকে ২০১৭ সালের অক্টোবর পর্যন্ত ছয় বছরে সারা বিশ্বে সেলফি তুলতে গিয়ে প্রায় ২৫৯ জনের মৃত্যু হয়েছে।) ) {প্রথম আলো থেকে কপি}
আরো খারাপ লাগে যখন দেখি কারো কবরের সামনে সেলফি নিয়ে FB তে আপলোড করে কি দরকার ভাই
আমি বলবো না যে সেলফি নিয়েন না FB তে দিয়েন না, কি করবেন না করবেন সেটি আপনার ইচ্ছে কিন্তু আপনি নামাজের মিঝে সেলফি নিবেন কবরের মদ্ধে বা মৃত কোন ব্যাক্তির সাথে সেলফি নিবেন ভালো মানুষ তা কখনোই মেনে নিবে না আপনাকে তো বিঝতে হবে সব জায়গায় সব কাজ করা যাবে না সময় থাকতে বদলে জান না হলে খবরের কাগলে হেড লাইন টা আপনার জন্য লেখা হতে পারে
ধন্যবাদ

মঙ্গলবার, ১১ জুন, ২০১৯

টোকাই মানেই কি খারাপ

https://Juwelblog.blogspot.com
টোকাই এই নামটির সাথে আমরা সবাই পরিচিত
জারা বিভিন্ন রাস্তায় রাস্তায় বতল টোকায় বা রাস্ততায় থাকে তাদের আমরা টোকাই নামেই ডাকি একবারো চিন্তাও করি না সেও মানুষ আমিও মানুষ তবে কেন তাদের ছোট করে দেখি বর্তমান সময়ে আমরা পশুদের ও প্রতি সদয় হয়ে থাকি কিন্তু মানুষ হয়ে মানুষের কথা একটি বারো চিন্তা করি না
আমার এ সম্পর্কে লেখার কোন ইচ্ছেই ছিলো না কিন্তু Youtubeএ একটা ভিডিও দেখার পরে আমার চোখে পানি চলে আসে ভিডিওর লিঙ্ক টি আমি নিচে দিয়ে দেব দেখে নিয়েন তাদের কষ্ট সম্পর্কে ধারনা পাবেন
এবার আসল কথায় আসি তারাও আমাদের দেশের ই এক জন মানুষ এ দেশের মাটিতে আমাদের মত তাদের অধিকার আছে তাদের ও এদেশের সুযোগ সুবিধা পাবার অধিকার আছে তাদের তো বাড়ি নেই তবে তারা কোথায় থাকবে ষ্টেশন এ জদি তারা থাকতে জায় তবে পুলিশের মার খায় রাস্তায় থাকলে পাবলিকের মার খেতে হয়
পেটের খুদায় জদি কিছু খেতে চায় তবে তাদের কপালে তাকে মার কারন আমরা শিক্ষিত সমাজ
তাদের কোন কাজ তো কেউ দিবে না কারন জদি চুরি করে
আমাদের দেশে জদি ১০  লক্ষ রহিঙ্গার  থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা হয় কারন সেটা বড় ইসু সেখানে কিছু দিলে নাম হবে আর টোকাই এর ইসু আমাদের কাছে সামান্য তাদের জন্য কিছু করলে নাম হবে না বেশি লোক দেখবে না ভোটের আগে অনেক বড় বড় নেতাকেই তাদের পাশে দেখা জায় কারন তারাও তো ভোটার ভোট তো নিতে হবে
আর ভোট শেষে কিছুই নেই

https://youtu.be/3yx-3rPfFO4

রবিবার, ২৬ মে, ২০১৯

রিক্সা চালকের খারাপ একটি দিন {মন খারাপ আপনারও হতে পারে}

https://Juwelblog.blogspot.com
একটি ছোট ছেলে ও তার মা সহ বস্তির একটি ছোট ঘরে থাকে, তাদের মা ছেলের ছোট সংসার
ছেলেটি অভাবের কারনে রিক্সা চালায় যদিও তার এখন পড়া লেখার বয়স কিন্তু অভাব অনটনের কারনে তা আর হয়ে ওঠেনি তবু তাদের ভালোই দিন কাটছিল
বেশ কিছু দিন কেটে যাবার পর তার মার ভিশন শরীর খারাপ হয় ছেলেটির কাধে আরো একটি চাপ আসে মায়ের ঔষধের টাকা যোগানোর
তবু ছোট ছেলেটি সব সামাল দেয়
প্রতি দিনের মত ছেলেটি রিক্সা নিয়ে বেরিয়ে পরে
সারা দিন ভারা মেরে সে একটা গাছের নিচে রিক্সা রেখে একটু জিরিয়ে নিচ্ছে এই মুহুর্তে দুই জন ছেলে তার কাছে এসে একটি জায়গায় যেতে চায় ছেলেটি রাজি হয় কিন্তু তার যে এই ভারা কাল বয়ে আনছে সেটি তার জানা ছিল না ছিলেটি যেতে শুরু করে(সন্ধে হয়ে এলো বলে) বেশ কিছু দুর জাবার পর একটি নির্জন যায়গা ছেলে দুজন রিক্সা থামাতে বলে সে রিক্সা থামায় এবং দুজন তাকে রিক্সা থেকে নামতে বলে সে নামতে চায়না তাই দুজন মিলে ছেলেটিকে ভিশন পেটায়
ছেলেটি অনেক মিনতি করে বলে ভাই আমকে ছেরে দেন কিন্তু কে শুনে কার কথা মারতেই  থাকে
ছেলেটির থেকে  টাকা চায় ছেলেটি কেদে কেদে বলে ভাই আমার মায়ের ৌষধের টাকা এটা ভাই আমায় ছেরে দেন তার কোন কথাই শুনে না পাশান সেই ছেলে দুটি তার হাত থেকে টাকা কেরে নেয় ছেলেটি তাদের পা ধরে মিনতি করে
ছেলে দু জন তাকে পা ছারতে বলে দুটি লাথি দেয়
ছেলেটি পা না ছারায়
দা দিয়ে কুপিয়ে তার একটি হাত নামিয়ে দেয়
এবং ছেলেটিতে রেখে দুজনেই টাকা আর রিক্সা নিয়ে চলে যায়
পরে একটি লোক ঐ পথ দিয়ে জাবার সময় ছেলেটিকে রক্ত মাখা অবস্থায় উদ্ধার করে
হাসপাতালে নিয়ে জায়
কে জানতো সেই দিনটি তার জিবনে কাল বয়ে নিয়ে আসবে একটি পশ্চিম আকাশের মেঘের ঝরের মত তার জিবন টি তোলপার করে দিয়ে যাবে সে জদি জানতো তা হলে হয়তো তার এত বড় খতি হতো না

বুধবার, ২২ মে, ২০১৯

একটি পথ শিশুর গল্প {কাদতে পারেন আপনিও}

https://Juwelblog.blogspot.com
বাবা অনেক দিন যাবদ অসুস্থ কাজে জেতে পারে না।
ছেলের বয়স১১বছর ছোট মেয়ের বয়স ৬ বসর
মা নেই
তখন রোজার মাস সকাল থেকেই মেয়েটি বাবার কাছে গিয়ে বায়না জুরেছে আজ ইফতার খাবে
বাবা:দেখ মা আমি কদিন থেকে কাজে জাই না আজে গেলে তোর জন্য ইফতার আনবো
কিন্তু মেয়ে মানছে না
বাবা রেগে মেয়ে কে চলে যেতে বললো
মেয়ে: কাদতে কাদতে ভাই এর কাছে (বুক ভরা আশা নিয়ে )বলছে ভাই আমি ইফতার খাবো বাবাকে বললাম বাবা রাগ হলো তুই আমার জন্য ইফতার নিয়ে আসবি
ভাই:ঠিক আছে আমি আজ তোকে ইফতার খাওয়াবো (কিন্তু ছোট ছেলে ইফতার কেনার টাকা কোথায় পাবে সে)
সে ইফতারের দোকান গুলোতে গিয়ে একটু ইফতার চায় সবাই তাকে বকা দিয়ে তারিয়ে দেয়

ইফতারের আর বেশি সময় নেই একটা মসজিদের ইফতারের আয়জন চলছে ছেলেটি সেখানে আসে কাউকে এবার না বলে পকেটে থেকে পলিথিন বের করে দুটো বেগুন চপ ,দুটো আলুর চপ আর ২-৪টে আপেল আর কলা সেখানে পুরে নেয়

সবাই তাকে ধরে ফেলে এবং পেটায়
ছেলেটি কাদতে থাকে আমার ভুল হয়ে গেছে আমায় মাপকরে দেন, আনেক মিনতী করে কেউ তার কথা শুনে না সবাই তাকে আরো পেটাতে বলে চেচামদ-মেছি শুনে ইমাম সাহেব আশে জানতে চায় কি হয়েছে  সবাই ভলে হুজুর এ ছেলেটি চোর দেখুন এ সব নিয়ে পালাচ্ছিল
হুজুর ছেলেটির কাছে জায় দেখে চরের দাগ (শ্যাম বর্ন হলেও) হুজুর ছেলেটি কে নিয়ে মসজিদের ভেতর যায় যারা পিটিয়ে ছিল তারাও জায় সেলে টি সব কথা হুজুর কে বলে

হুজুর ছেলেটি সহ ইফতার করে এবং নামাজের পর তার সাথে তার বাসা যেতে চায় নামাজের পর নামাজের পর ছেলেটি হুজুর আর দু তিন জনকে নিয়ে তার বাসার দিকে রহনা দেয়
দরজায় টোকা দিতে ছোট মেয়েটি দোউরে এসে দরজা খুলে দিয়ে
বোন :ভাই আমার জন্য ইফতার এনেছিস
ছেলেটি :কাদতে কাদতে বুক পকেটে হাত দিয়ে দুটো পিয়াজি বার করে বোন কে দেয়
 হুজুর: নির বাধ হয়ে চোখের পানি ছেরে দেয়
ছেলেটি:হুজুর বিশ্বাস করেন আমি এগুলো চুরি করি নাই এই দুইটা আমার ভাগের
সঙ্গে আসা মানুষ গুলোও কাদতে সুরু করে দেয়
ছেলেটির বাবার কাছে গিয়ে সব বলে এবং নিজের ভুল বুঝতে পেরে হ্মমা চায় এবং কিছু সাহায্য করে
কল্পণা

Juwel hossain Sopno

গরিব অসহায় মানুষের গায়ে হাত কেন কেন ???

আমরা মানুষ আমরা সৃষ্টির সেরা জীব কিন্তু আমাদের আচরন এখন পশুর থেকেও খারাপ হয়েছে কথাটি বলার একটাই কারন।আজ আমার সামনে একটা ঘটনা ঘটে যা আমি আশা করি নি একটা ছেলে ১৭-১৮ বছর বয়স হবার কথা এক বাবার বয়ছি রিস্কা ওয়ালার গায়ে হাত দিলো আসে পাশের মানুষ ভির করলো কি হয়েছে জানতে চেলে রিস্কার চালক কাদো কাদো কন্ঠে জবাব দিলো( মোর ব্রেক কইরে একনা দেরি হইছে একনা গারিটে সামনোত আচ্ছে ওমরা মোক গারিটা পিছিনেবার কইছে মুই কইনু বাবা একনা জাগা হাটি জাও) বুঝতে আর বাকি থাকে না কারন কি ছিলো 
একটু রিক্সাটি না হয় সামনে রেখেছে তাই কি বাবার বয়সি কারো গায়ে হাত দিতে হবে দু-পা হেটে গেলে কি এমন হতো
আমাদের আসে পাসে না জানি এরখম ঘটনা কত হচ্ছে
৫টাকা ভারা বেশি চেলে আমরা মানুষটির গায়ে হাত দিতে দেরি করি না আবার আমরা ভালো রেস্টুরেন্টে খেয়ে মেসিয়ার কে ১০০ টাকা বোনাস দিতে ভুল করি না কিন্তু একটি বারো কি ভেবেছেন ভাই মেসিয়ার টি একটা বেতন পায় আপনার ১০০ টাকা তার না হলেও সে চলতে পারবে আর রিস্কা চালকটি কটাকা আয় করে ৫ টাকা টাই তার কাজে লাগতে পারে 
পাঁচ টাকা বেশি দিলে আপনি আমি না খেয়ে মরবো না তার সেই ৫ টাকা টাই অনেক প্রয়জন হতে পারে

হত্যা করা এ দেশে খুব সহজ কাজ

https://Juwelblog.blogspot.com আমাদের দেশে যখন কিছু ঘটে। তখনি সুধু আমরা মাতা-মাতি করি। পরে আবার সব ভুলে যাই আমরা আগের ভুল গুলো থেকে শ...